সব
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, মহার্ঘ্য ভাতা যেভাবে বিবেচনা করা হতো আমাদের অঞ্চলে, সেটা করা হবে না। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি বা মূল্যস্ফীতির যে প্রভাব তা প্রশমনে সেই অনুপাতে সরাসরি কিছু টাকা দেয়া হবে সরকারি কর্মচারিদের, যারা আমলাতন্ত্রের মধ্যে আছেন।
আরও পড়ুন : পদ্মার এক পাঙাশ প্রায় ৩২ হাজারে বিক্রি
মাস শেষে মানুষ যে আয় করছে, তার চেয়ে বেশি হচ্ছে ব্যয়। মূলত উচ্চমূল্যস্ফীতি খেয়ে ফেলছে মানুষের আয়। ডাবল ডিজিট ছুঁইছুঁই করছে মূল্যস্ফীতির হার। এমন অবস্থায় সব পর্যায় থেকে উঠেছে বেতন বাড়ানোর দাবি। নির্বাচনের আগে, সরকারি চাকরিজীবীরাও এই দৌড়ে পিছিয়ে নেই। মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় এরই মধ্যে মহার্ঘ্য ভাতার দাবি তুলেছে সরকারি চাকরিজীবীরা। আর্থিক সংকুলানের অভাবে সেই দাবিতে সায় দিচ্ছে না সরকার। তবে, অন্য কৌশলে বাড়ছে বেতন।
প্রতিবারের মতো এবারও অর্থবছরের শুরুতে সরকারি চাকরিজীবীরা ৫ শতাংশ হারে পাবেন ইনক্রিমেন্ট। অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্টের প্রক্রিয়া শেষ করতে সময় লাগতে পারে দুই থেকে তিন মাস। বর্তমানে সরকারি চাকরিজীবীর পদ সংখ্যা ১২ লাখ ৪৬ হাজার। চলতি অর্থবছরে বেতন-ভাতা বাবদ বরাদ্দ আছে ৭৪ হাজার কোটি টাকা। আগামী অর্থবছরের জন্যে খসড়া প্রাক্কলনে আছে ৭৭ হাজার কোটি টাকা।
সূত্র : য মু না / টি ভি
মন্তব্য