সব
টেকসই পরিবেশ তৈরি এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অবদান রাখতে ২০৩০ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোন। সায়েন্টিফিক বেজড টার্গেট ইনিশিয়েটিভ (এসবিটিআই) অনুমোদিত আইসিটি খাত—নির্ভর ডি—কার্বোনাইজেশন পাথওয়ের ওপর নির্ভর করে এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার (৫ জুন) গ্রামীণফোনের হেড অফিসে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এ তথ্য জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
আরওপড়ুন : ৩৫০০ ডলারের হেডসেট উন্মোচন করল অ্যাপল
‘গ্রিন এনার্জি ইকোসিস্টেম ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন সরকারি—বেসরকারি খাতের বিশেষজ্ঞ ও কূটনীতিকরা। স্মার্ট বাংলাদেশের ডিজিটাল এনাবলার হিসেবে গ্রামীণফোন নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহার এবং টাওয়ারে সোলার প্যানেল ব্যবহার বৃদ্ধিতে নিজেদের প্রচেষ্টা জোরদার করেছে।
সভায় গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী ইয়াসির আজমান বলেন, জার্মানওয়াচের ২০২১ গোবাল ক্লাইমেট রিস্ক ইনডেক্স (সিআরআই) অনুযায়ী, আমরা দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে রয়েছি এবং দুর্যোগের ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। সৌরশক্তি চালিত টাওয়ার স্থাপন করা সবুজ ভবিষ্যৎ নির্মাণের পথে অন্যতম একটি পদক্ষেপ।
এছাড়াও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন—বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার—সভেন্ডসেন, ইউআইইউ’এর সেন্টার ফর এনার্জি রিসার্চের ডিরেক্টর মো. শাহরিয়ার আহমেদ চৌধুরী, ইউএনডিপি’র কান্ট্রি ইকোনোমিস্ট নাজনীন আহমেদ, ডিট্রোলিক এনার্জি হোল্ডিংস এসডিএন বিএইচডি’র গ্রুপ সিইও থাম ছি অওন এবং এইচঅ্যান্ডএম’এর স্টেকহোল্ডার এনগেজমেন্ট অ্যান্ড পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ম্যানেজার ফয়সাল রাব্বি।
মন্তব্য