সব
মিলু-শাকিল
কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের শক্তিশালী মাদক সিন্ডিকেট পরিচালনা করছে একাধিক মাদক মামলার আসামি সিন্ডিকেট প্রধান মিলু ও তার সহযোগী শাকিল আহমেদ ওরফে কায়ুম। মিলু বানিয়াপাড়া গ্রামের মৃত আবজাল শেখের ছেলে ও শাকিল দেরব গলির রাশিদুল মাঝির ছেলে ।
ইউনিয়ন জুড়ে ডজন দেড়েক মাদককারবারী নিয়ে বড় বড় ইয়াবা ও টাপেন্টাডল আমদানি ও খুচরা বিক্রি করে আসছে তারা। মিলু ও শাকিলের সিন্ডিকেটের অপকান্ডে ইউনিয়নের শত-শত উঠতি যুবক, এমনকি স্কুল কলেজের শিক্ষাথীরাও মাদকের সাথে জড়িয়ে পড়ছে।
আরও পড়ুন : নরসিংদীপ্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার পেয়ে খুশি অসহায় ও দুঃস্থরা
কয়া ইউনিয়নের কমপক্ষে ১৫ টি স্পটে বেপরোয়া স্টাইলে মাদক ব্যবসা করছে। ভোল পাল্টে এলাকার কয়েকটি স্পটে তারা সিন্ডিকেট দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছে। পুলিশের হাতে মিলু বেশ কয়েকবার আটক ও মামলা হলেও মোটেও বিচলিত হয়নি বরং উল্টো বলে বেড়ায় এখন থেকে সে পুলিশকে ম্যানেজ করেই চলছে। সেই সাথে একটি রাজনৈতিক চক্রকেও তারা ম্যানেজ করেছে বলে জানান দিচ্ছে।
স্থানীয়রা বলেন, এলকার যুবক ও স্কুল পড়–য়া শিক্ষার্থীদের নিয়েই চলে মিলু-শাকিলের মাদকের আড্ডা, চলে বেচাকেনাও। এতে উঠতি বয়সিরা হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক। তাই এখনিই সময় এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। এতে প্রশানের হস্তক্ষেপ কামানা এলাকাবাসি।
এ ব্যপারে কয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলী হোসেন বলেন, আমার ইউনিয়নে মাদকের কোন জায়গা নেই। শক্ত হাতে এদের প্রতিহত করা হবে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম বলেন, মাদক কারবারীদের সাথে কোন আপষ নেই। এ ধরনের অভিযোগ আগে থেকেই তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মন্তব্য