সব
শেষ মুহুর্তের ব্যস্ত সময় পার করছে সিরাজগঞ্জের কামারশিল্পীরা
আসন্ন ঈদুল আযহা সামনে রেখে শেষ মুহুর্তের ব্যস্ত সময় পার করছে সিরাজগঞ্জের কামারশিল্পীর কারিগররা। দিন রাত কাজ করে তৈরি করছেন কাটারি, ছুরি, চাকু, চাপাতি, দা, বঁটি সহ কোরবানির সব ধরনের উপকরণ। পাশাপাশি চলছে মোটরচালিত মেশিনে পুরাতন সরঞ্জামে শান দেয়ার কাজ। যতই দিন ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে কামারদের ব্যস্ততা। আর ক্রেতারা বলছে গেলো বছরের তুলনায় দাম কিছুটা বেশী হলেও ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেই রয়েছে।
আরও পড়ুন : ৩০ টাকা দরে চাল পাবেন এক কোটি পরিবার
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে শেষ মুহুর্তের ব্যস্ত সময় পার করছে সিরাজগঞ্জের কামারশিল্পীর কারিগররা। হাতুড়ি-হামারের টুং টাং শব্দে মুখর কামারশালা, তাই শেষ মুহূর্তের রাত দিন কাজ করে ব্যস্ত সময় পার করছে তারা। সারা বছর কয়লা ও লোহার দাম সীমিত থাকলেও ঈদকে ঘিরে তা বৃদ্ধি পেয়েছে দুই গুন। বিগত বছরের তুলনায় কামার পাড়ায় ব্যস্ততা কম থাকলেও এ বছর বেড়েছে কাজের চাপ। এবার ঈদকে ঘিরে বেচা-বিক্রি বৃদ্ধি পাওয়ার খুশী কারিগররা।
কারিগর, মিলন সরকার বলেন এদিকে পুরাতন দা, ছুরি, চাপাতি শান দেয়ার পাশাপাশি প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন মাংস কাটার সরঞ্জাম কিনছেন ক্রেতারা। গত বছরের তুলনায় দাম কিছুটা বেশী হলেও তেমন অভিযোগ নেই ক্রেতাদের।
রাশেদ ইউসুব জুয়েল, ভাইস প্রেসিডেন্ট , চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, সিরাজগঞ্জ তিনি বলেন
কোরবানির ঈদ কামারদের আয়ের সবচেয়ে বড় মৌসুম হলেও বছরের অন্যান্য সময় বংশগত এই পেশা ধরে রাখতে হিমশিম খেতে হয় তাদের। সরকারি প্রণোদনা ও প্রশিক্ষন পেলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব বলে মনে করেন ব্যবসায়ী নেতারা।
মন্তব্য